'হাই হ্যালো ছোড়ো, হরে কৃষ্ণ বোলো', শক্তি পুজোয় আহ্বান খুদে কৃষ্ণ ভক্তের
Kali Puja: ভগবৎ দাশ ব্রক্ষচারী নামে এই খুদে ভক্তকে (worshipper) দেখতে বুধবার রাতে পুজো মণ্ডপে উপচে পড়েছিল ভিড়।
আজকাল ওয়েবডেস্ক: 'হাই হ্যালো ছোড়ো, হরে কৃষ্ণ বোলো'। জলপাইগুড়ির নবারুণ সঙ্ঘ-এর কালী পুজো উদ্বোধন করতে এসে আহ্বান করল খুদে (Tiny) কৃষ্ণ ভক্ত। পুজো মণ্ডপটি তৈরি হয়েছে পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের আদলে। ভগবৎ দাশ ব্রক্ষচারী নামে এই খুদে ভক্তকে (worshipper) দেখতে বুধবার রাতে পুজো মণ্ডপে উপচে পড়েছিল ভিড়। ছিলেন জেলাশাসক শামা পারভীন, পুলিশ সুপার উমেশ খন্ডবহালে, জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের এসসি, এসটি সভাপতি কৃষ্ণ দাশ-সহ অনেকেই।
সামনে ভর্তি কালো কালো মাথা। মঞ্চে উপস্থিত প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলের বিশিষ্টরা। কিন্তু তাতে কী! মাইক হাতে পাওয়ার পর খুদে ব্রক্ষচারী সপ্রতিভ ভঙ্গিতে তুলে ধরল জীবন দর্শন। আহ্বান করল সকলকে নিজের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান থাকতে। অবাক ও বিস্মিত দর্শকরা হাততালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানালেন। তার বক্তব্যে মঞ্চের বিশিষ্টজনেরাও তখন রীতিমতো অবাক।
এর আগের বছরগুলিতে এই পুজো কমিটির তরফে তৈরি করা হয়েছিল কেদারনাথ ও কামাক্ষা মন্দির। উদ্যোক্তাদের দাবি, বয়স্করা যাতে তাঁদের এলাকাতেই এই মন্দিরগুলি দর্শন করতে পারেন সেকথা ভেবেই তাঁরা এই ধরনের উদ্যোগ নেন। ২০২১ সালে বুর্জ খলিফা তৈরি করে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। এবছর পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের আদলে যে মন্দির তাঁরা তৈরি করেছেন সেখানে থাকছে ভোগ মণ্ডপ, নাট মন্দির। থাকছে কালী মন্দির। মন্দিরের মধ্যে রাখা হয়েছে নিম কাঠের তৈরি জগন্নাথ, বললাম ও সুভদ্রা।